বয়স মাত্র পাঁচ। এ বয়সেই ছেলেটি 'মেনসা'র সদস্য হয়ে গেছে। মেনসা হল বিশ্বের সবচেয়ে বড় আইকিউ সমিতি যেখানে শুধু উচ্চমানের বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন লোকদেরকেই সদস্যপদ দেওয়া হয়। এই পরিচয়ই তার সব নয়। সে এমনই এক বালক যাকে এখন তুলনা করা হচ্ছে আইনস্টাইন, বিল গেটস ও স্টিফেন হকিং এর সাথে। তার আইকিউ ইতোমধ্যে ১৬০ ছুঁয়েছে। Wechsler Scale এই মানের বেশি আইকিউ তোলাই অসম্ভব। এ বিস্ময় বালকটির নাম শেরউইন। বাড়ি ব্রিটেনের দক্ষিণ ইয়র্কশায়ারে। তার পরীক্ষা নেওয়া মনোবিদের বক্তব্য হল, 'ওর বুদ্ধিমত্তার স্তর অতি উৎকৃষ্ট মানের'।
মেনসাতে সে যোগ দেয় তিন বছর বয়সেই। দশ মাস বয়সে কথা বলা শুরু, ২০ মাস থেকে পূর্ণাংগ বাক্য তৈরি করে করে সে তার বাবা, মা ও আত্মীয়স্বজনকে হতবাক করে দেয়। তার মানসিক বয়স এখন ৯ এর উপরে। কথা বলার সময়ও তাকে অনেক পরিণত মনে হয়।
মনোবিদ ড. পিটার কংটন বলেন, "এমন অতি বুদ্ধিমান শিশুদের নিয়েই আমি কাজ করি। কিন্তু তাকে পরীক্ষা করে আমি বুঝলাম, ও আসলেই একটু বিশেষ রকম স্পেশাল'
তার বয়সী ছেলেরা যেখানে এখনও স্কুলই শুরু করে না, সেখানে সে র্যাস্ট্রিক ইন্ডিপেনডেন্ট স্কুলে ৯ বছর বয়সীদের সমান স্তরের পড়াশোনা করছে।
শেরউইনের মা আমান্ডা বলেন, "ও সারাদিন প্রশ্ন করে বেড়ায়, আর আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা করি ভালো একটা উত্তর দিতে। আমার মনে হয় প্রশ্ন করার অভ্যাসই ওর বুদ্ধিমত্তা বাড়িয়ে দিয়েছে'
বিশেষ কিছু গুণাবলীঃ
* তিন বছর হবার আগেই সে ২০০ পর্যন্ত গুণতে পারত, বিশ্বের সব দেশের নাম বলতে পারত এবং আইপ্যাড ইউজ করতে পারত।
* যে স্কুলে পাঁচ বছর না হলে ভর্তি হওয়া যায় না, সেখানে সে বয়স তিনে গড়াবার আগেই শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে।
* ছেলেটি জানে, কিভাবে আগ্নেয়গিরি কাজ করে, উল্কা পতিত হয়, দেহাঙ্গুণুগুলো কিভাবে কাজ করে।
আমান্ডা বলেন, " কয়েক দিন আগে সে রাত তিনটার সময় আমাকে ঘুম থেকে জাগিয়ে বলে, নিউটন কিভাবে মাধ্যাকর্ষণ আবিষ্কার করেছিল শোন!'
সূত্রঃ
১. ডেইলিমেইল
২. মিরর
৩. উইকপিডিয়া
মেনসাতে সে যোগ দেয় তিন বছর বয়সেই। দশ মাস বয়সে কথা বলা শুরু, ২০ মাস থেকে পূর্ণাংগ বাক্য তৈরি করে করে সে তার বাবা, মা ও আত্মীয়স্বজনকে হতবাক করে দেয়। তার মানসিক বয়স এখন ৯ এর উপরে। কথা বলার সময়ও তাকে অনেক পরিণত মনে হয়।
মনোবিদ ড. পিটার কংটন বলেন, "এমন অতি বুদ্ধিমান শিশুদের নিয়েই আমি কাজ করি। কিন্তু তাকে পরীক্ষা করে আমি বুঝলাম, ও আসলেই একটু বিশেষ রকম স্পেশাল'
তার বয়সী ছেলেরা যেখানে এখনও স্কুলই শুরু করে না, সেখানে সে র্যাস্ট্রিক ইন্ডিপেনডেন্ট স্কুলে ৯ বছর বয়সীদের সমান স্তরের পড়াশোনা করছে।
শেরউইনের মা আমান্ডা বলেন, "ও সারাদিন প্রশ্ন করে বেড়ায়, আর আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা করি ভালো একটা উত্তর দিতে। আমার মনে হয় প্রশ্ন করার অভ্যাসই ওর বুদ্ধিমত্তা বাড়িয়ে দিয়েছে'
বিশেষ কিছু গুণাবলীঃ
* তিন বছর হবার আগেই সে ২০০ পর্যন্ত গুণতে পারত, বিশ্বের সব দেশের নাম বলতে পারত এবং আইপ্যাড ইউজ করতে পারত।
* যে স্কুলে পাঁচ বছর না হলে ভর্তি হওয়া যায় না, সেখানে সে বয়স তিনে গড়াবার আগেই শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে।
* ছেলেটি জানে, কিভাবে আগ্নেয়গিরি কাজ করে, উল্কা পতিত হয়, দেহাঙ্গুণুগুলো কিভাবে কাজ করে।
আমান্ডা বলেন, " কয়েক দিন আগে সে রাত তিনটার সময় আমাকে ঘুম থেকে জাগিয়ে বলে, নিউটন কিভাবে মাধ্যাকর্ষণ আবিষ্কার করেছিল শোন!'
সূত্রঃ
১. ডেইলিমেইল
২. মিরর
৩. উইকপিডিয়া